মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ ২০২৩ - মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ আবেদন
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা জানতে চেয়েছিলেন মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ এবং মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ আবেদন সম্পর্কে। তাই এই পোস্টে আমরা নিয়ে চলে আসলাম কিভাবে আপনারা মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য আবেদন করবেন। আমাদের দেশ থেকে এখন বেশিরভাগ মানুষই মালয়েশিয়া কাজ করার জন্য যাচ্ছেন।
সে কারণে আপনারা খুব তাড়াতাড়ি এবং খুব সহজ উপায়ে কিভাবে আপনারা মালয়েশিয়া যাবেন তা নিয়ে আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব। আর আপনারা যদি মালেশিয়া যাওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। তাহলে আজকের এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃ
- মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ সম্পর্কে জেনে নিন
- মালয়েশিয়া কলিং ভিসার আবেদন
- মালয়েশিয়া কলিং ভিসা করার খরচ
- মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা
- মালয়েশিয়া ভিসা অনুমতি
মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ সম্পর্কে জেনে নিনঃ-
আমাদের দেশ থেকে এখন বেশিরভাগ মানুষ বিদেশ যাওয়ার জন্য আগ্রহী হয়ে আসেন।আর এদের
মধ্যে প্রায় মানুষই মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য খুব আগ্রহী। আমাদের দেশে অনেক
বেকার যুবক ভাইয়েরা আছেন। যারা ঘুরে ঘুরে কোন চাকরি জোগাড় করতে পারছেন না। সে
কারণে আপনারা মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য উদ্যোগ নিচ্ছেন। তাই আমরা এখন আলোচনা করব
মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ সম্পর্কে।
আপনাদের মধ্যে যারা মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য অনেক আগ্রহী তারা আমাদের এই পোস্টটি
পড়লে মালয়েশিয়া যাওয়ার নিয়োগ সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। প্রতিবছর মালয়েশিয়া
শ্রমিক নেওয়ার জন্য সরকারিভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়।আপনারা যদি সরকারিভাবে
মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য ইচ্ছুক থাকেন। তাহলে যখন সরকারি নিয়োগ দিবে তখন আপনারা
সরকারিভাবে আবেদন করতে পারবেন।
আরও পড়ুণঃ ৩২৩ ধারা কি
আমাদের দেশ থেকে এখন পর্যন্ত যতগুলো অবৈধভাবে লোক গেছে মালয়েশিয়া। আর সেই
লোকগুলোকে বৈধ করার জন্য মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আমাদের দেশের রাষ্ট্র
মন্ত্রীর সাথে বৈঠকে বসেছিলেন। এখন পর্যন্ত মালয়েশিয়া প্রায় ২.৫ লক্ষেরও বেশি
মানুষ মালয়েশিয়া গেছে। এর মধ্যে অনেকেই বৈধ আবার অনেকেই অবৈধ। তাই আপনারা যদি
বৈধভাবে মালেশিয়া যেতে চান তাহলে প্রতি বছর নিয়োগ দেওয়া হয় তখন আপনারা আবেদন
করতে পারেন।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসার আবেদনঃ-
আপনাদের মধ্যে অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন মালেশিয়া যাওয়ার জন্য কলিং ভিসা কি চালু হয়েছে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কলিং ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মালেশিয়া যাওয়ার জন্য কলিং ভিসা আবেদন সম্পর্কে।আমাদের দেশের সরকার যখন মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কলিং ভিসা নিয়োগ দিয়েছিলেন।
তখন আমাদের দেশের বিভিন্ন ধরনের দালালেরা অবৈধভাবে অনেক লোকজনকে মালয়েশিয়া পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাই কোন উপায় না পেয়ে পুনরায় আবার সরকার কলিং ভিসা বন্ধ করে দিয়েছিলেন।২০২৩ সালের প্রথমে আমাদের দেশের সরকার কলিং ভিসার আবেদন ফরম ছেড়েছিল। আবার কয়েক মাস পরে দেখা যায় কলিং ভিসার আবেদন বন্ধ করে দিয়েছে।
একবার বন্ধ করে আবার আরেকবার আবেদন ফরম ছাড়ে। এ কারণে আপনাদের খেয়াল রাখতে হবে
কোন সময় কলিং ভিসার আবেদন ফরম ছাড়ছে। যখন কলিং ভিসার আবেদন সারবে তখন আপনাদের
মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কলিং ভিসার আবেদন করতে হবে। প্রতি বছর মালয়েশিয়া
বিভিন্ন কোম্পানিতে কলিং ভিসায় লোক নেয়। যদি আপনারা মালয়েশিয়া কোম্পানিতে কলিং
ভিসায় যাওয়ার জন্য ইচ্ছুক থাকেন তাহলে আপনারা কলিং বিষয়ে আবেদন করে যেতে
পারবেন।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা করার খরচঃ-
আমাদের দেশে অনেক বেকারত্ব ভাইয়েরা আছেন যারা কলিং ভিসায় মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য উদ্যোগ হয়ে আছেন। কিন্তু আপনারা জানেন না কলিং ভিসার মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হয়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা নিয়ে চলে আসলাম কলিং ভিসা করার খরচ সম্পর্কে। আপনারা যদি কলিং ভিসা করার খরচ নিয়ে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।
২০২১ সালের দিকে আমাদের দেশের সরকার মালয়েশিয়া লোক পাঠানোর জন্য কলিং ভিসা
আবেদন ছেড়েছিলেন আবার অনেক লোক পাঠানো হয়েছিল ২০২১ সালের দিকে। কিন্তু গত ২২
সালে আমাদের দেশ থেকে তেমন কোনো লোক মালয়েশিয়া কাজ করার জন্য পাঠানো হয়নি। তাই
এবার সরকার উদ্যোগ নিয়েছে মালয়েশিয়া লোক পাঠানোর জন্য কলিং ভিসা আবেদন ফরম
ছাড়বে।
আরও পড়ুণঃভারতের সাথে কয়টি দেশের শিমান্ত রয়েছে
আপনারা যদি কোন দালালের মাধ্যমে কলিং ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে কলিং
ভিসা তার থেকে অনেক বেশি আপনাদের থেকে টাকা নিয়ে থাকে। তাই মালয়েশিয়া যাওয়ার
জন্য আপনারা সরকারি ভাবে কলিং ভিসা করতে পারেন। আপনারা যদি সরকারি ভাবে কলিং ভিসা
করে মালয়েশিয়া কাজ করার জন্য যাইতে চান তাহলে অল্প খরচে আপনারা মালয়েশিয়া
যেতে পারবেন। আপনি যদি সরকারি ভাবে কলিং ভিসা আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে
www.visamalaysia.com এই সাইট থেকে আপনাদের কলিং ভিসার আবেদন করতে হবে।
মালয়েসিয়া কোম্পানি ভিসাঃ-
আপনাদের মধ্যে অনেকের ইচ্ছা থাকে আপনারা কোম্পানি ভিসা মালেশিয়া যাবেন। কিন্তু
কোম্পানির ভিসায় মালয়েশিয়া গেলে কি হয়, কোম্পানি ভিসা মালয়েশিয়া যাওয়া
সুবিধা এবং অসুবিধা কি কম্পানির ভিসায় মালয়েশিয়া গেলে কত টাকা খরচ হয় তা
আপনারা মনে হয় অনেকেই জানেন না। তাই এখন আমরা আলোচনা করব এই সকল বিষয়ে
সম্পর্কে। এগুলো নিয়ে জানতে ইচ্ছুক থাকলে পড়তে থাকো।
প্রথমত আমরা আসি কলিং ভিসা বা যেটাকে বলে সরকারি ভিসা। আপনারা যদি কলিং ভিসায়
মালয়েশিয়া যান তাহলে অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন বা কোন ধরনের বিপদের
সম্মুখীন হতে হবে না আপনাদের। আর আপনারা যদি কলিং ভিসা বাদে কোন ধরনের কোম্পানি
ভিসা বা মালিকানা বিষয় মালয়েশিয়া যাইতে চান তাহলে অনেক ধরনের বিপদের সম্মুখীন
হতে পারেন আপনারা।
কলিং ভিসা বা সরকারি ভিসায় মালয়েশিয়া গেলে আপনারা যেখানে খুশি সেখানে কাজ
করতে পারবেন। কিন্তু আপনারা যদি কোন ধরনের মালিকানা ভিসা কোম্পানি বিষয়ে জান
তাহলে আপনাদের সেখানে কাজ করতে হবে। সেখান থেকে আর অন্য কোথাও কাজ করার সুযোগ
পাবেন না আপনারা। বা কোন সময় মালিকের অনুমতি ছাড়া বাইরে বের হলে কোন ধরনের
সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। সে কারণে আপনারা চেষ্টা করবেন কলিং ভিসা বা সরকারের
বিষয় মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য।
মালয়েসিয়া ভিসা অনুমতিঃ-
আপনারা জানতে চেয়েছিলেন মালয়েশিয়া ভিসার অনুমতি সম্পর্কে। কিন্তু মালয়েশিয়া
যাওয়ার জন্য ভিসার কোন অনুমতি হয় না। সরকার বিদেশী লোক পাঠানোর জন্য কলিং ভিসা
আবেদন ফরম ছেড়ে থাকে সেটাকেই বলে ভিসার অনুমতি। আপনারা যদি সরকারিভাবে ভিসা করে
মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে যখন ভিসার আবেদন ছাড়বে সরকার থেকে তখন আপনারা আবেদন
করে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য উদ্যোগ নিতে পারেন।
আরও পড়ুণঃরবি সিমের ইনকামিং কল বন্ধ
আর যদি আপনারা কোন দালালের মাধ্যমে মালয়েশিয়া যান তাহলে সেটাকে বিষের অনুমতি বলে না সকল সেটা অবৈধ হয়ে যায়। আপনারা সরকারি ভিসা বাদে কোন দালালের মাধ্যমে অবৈধভাবে বিদেশে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই চেষ্টা করবেন কলিং ভিসার মাধ্যমে বিদেশে যাওয়ার জন্য।
লাইফ ফ্রিল্যান্সারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url