ওয়ালটন ছোট ফ্রিজের দাম কত - ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশ প্রাইজ
আমাদের দেশে এক নাম্বার কোম্পানি হল ওয়ালটন কোম্পানি। আর এই কোম্পানিতে ছোট বড় মাজারী বিভিন্ন ধরনের পণ্য রয়েছে। আর এর মধ্যে আপনারা জানতে চেয়েছিলেন ওয়ালটন ছোট ফ্রিজের দাম কত। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা নিয়ে চলে আসলাম ওয়ালটন ছোট ফ্রিজের দাম নিয়ে।
আমাদের দেশের সেরা এই ওয়ালটন কোম্পানির পণ্য সবচাইতে ভালো। এই ওয়ালটন কোম্পানির পণ্য ভালো হওয়া সত্বেও তারা খুব সীমিত দামে তাদের পণ্য সেল করে থাকে। তাই আপনারা যদি ওয়ালটন ছোট ফ্রিজের দাম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃ ওয়ালটন ছোট ফ্রিজের দাম কত - ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশ প্রাইস
- ওয়ালটন ফ্রিজের দাম জেনে নিন
- ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজের দাম কত
- ওয়ালটন ফ্রিজ ১১ সেফটির দাম জানুন
- ওয়ালটন ১৮ সেফটি ফ্রিজের দাম
- ওয়ালটন ফ্রিজের সুবিধা ও অসুবিধা
ওয়ালটন ফ্রিজের দাম জেনে নিনঃ-
আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষই বিভিন্ন ব্যান্ডের ফ্রিজ ব্যবহার করে থাকেন
কিন্তু এই ব্যান্ডগুলোর মধ্যে একটি হলো ওয়ালটন। আপনাদের মধ্যে কেউ সিঙ্গার
ব্যান্ডের ফ্রিজ, ভীষণ ব্যান্ডের ফ্রিজ, আবার কেউ ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজ কিনে
থাকেন। এর মধ্যে আপনারা জানতে চেয়েছিলেন ওয়ালটন ফ্রিজের দাম কেমন। তাই আজকের এই
পোস্টে আমরা নিয়ে চলে আসলাম ওয়ালটন ফ্রিজের দাম সম্পর্কে নিয়ে।
আপনাদের মধ্যে কেউ ফ্রিজ কিনার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না
কোন ব্যান্ডের ফ্রিজ কিনবেন। আপনি যদি কম দামে ভালো ব্যান্ডের ফ্রিজ কিনতে চান
তাহলে আপনাকে ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজটি বেছে নিতে হবে। কারণ ওয়ালটন ব্যান্ডের
ফ্রিজ কম দামে পাওয়া যায় এবং এই ফ্রিজটি অনেক সার্ভিস ভালো দেয় এবং বেশিদিন
ঠিক সই হয়।
তাই আপনারা যদি শোরুমে ফ্রিজ কিনতে যান তাহলে আপনার ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজটি বেছে নিবেন। কারণ আপনারা যদি এই ওয়ালটন ব্যান্ডের সিরিজটি কিনেন তাহলে আপনাদের কারেন্টের অনেক সাশ্রয় হবে এবং এই ফ্রিজটি আপনার রাখা জিনিস পাতি গুলো খুব সহজেই অনেক ভালো এবং টাটকা রাখতে পারবে।
এখন আসি দামের কথায়। আপনারা যদি ওয়ালটন শোরুমে ওয়ালটন ব্যান্ডের ছোট মানে ৮
সেফটি ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আপনারা ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন।
এবং এর থেকে যদি একটু বেশি বড় মানে ১১ থেকে ১২ সেফটি ফ্রিজ কিনতে ইচ্ছুক থাকেন
তাহলে আপনাদের খরচ পড়বে ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে।
ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজের দাম কতঃ-
আপনাদের মধ্যে অনেকেই শুধু ডিপ ফ্রিজ কেনার জন্য আগ্রহ হয়ে আছেন। কিন্তু আপনারা
বুঝতে পারছেন না শুধু ডিপ ফ্রিজ কোন ব্র্যান্ডের কিনলে ভালো হবে এবং ঠিকই হবে ও
কারেন্ট সাশ্রয় কম হবে। আমাদের মধ্যে যদি আপনারা শুধু ডিপ ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে
ওয়ালটন ব্যান্ডের একটি ডিপ ফ্রিজ কিনতে পারেন।
আমাদের দেশের পণ্য ওয়ালটন ব্যান্ড এই ব্যান্ডের যেকোনো ইলেকট্রনিক জিনিস অনেক ভালো টেকসই হয়ে থাকে। এই ব্যান্ডের পণ্যগুলো যেমন দেখতে সুন্দর্য তেমনি আবার কাজের দিকেও অনেক ভালো। আপনাদের মধ্যে ফ্রিজ কিনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাথে সাথে আপনারা হুটহাট করে অন্যান্য ব্র্যান্ডের জিনিস কিনে নিয়ে আসেন। কিন্তু সেগুলো তেমন ঠিক হয় না এবং দেখা যাচ্ছে কারেন্ট সাশ্রয়ী অনেক বেশি।তাই আপনারা যদি এগুলো থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে আপনাদের ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজটি বেছে নিতে হবে।
তাই আপনারা যদি শুধু ডিপ ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে কোন কারন ছাড়াই ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজটি কিনতে পারেন। যদি আপনারা শুধু ওয়ালটন ব্যান্ডের ডিপ ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আপনাদের খরচ হবে ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকার মধ্যে। আর আপনারা যদি একটু ভালো মানের ডিপ ফ্রিজ চিনতে চান তাহলে আপনাদেরকে একটু বেশি বাজেট রাখতে হবে। আপনারা যদি ২২ থেকে ২৫ হাজার টাকা বাজেট রাখেন তাহলে একটু ভালো মানের ডিপ ফ্রিজ পেয়ে যাবেন।
ওয়ালটন ফ্রিজ ১১ সেফটির দাম জানুনঃ-
আপনাদের মধ্যে অনেকেই ফ্রিজ কেনার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে আসেন কিন্তু কেমন ফ্রিজ
কিনবেন আপনারা বুঝতে পারছেন না। আপনারা যদি ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আপনাদের আগে
ভেবে নিতে হবে আপনারা ফ্রিজে কেমন জিনিস পাতি রাখতে চান। আপনারা যদি ছোট ফ্যামিলি
হয়ে থাকেন বা অল্প জিনিস ফ্রিজে রাখতে চান তাহলে আপনাদেরকে ছোট মিনি ফ্রিজ কিনতে
হবে।
আরও পড়ুণঃপদ্মা সেতু কোন জেলায় অবস্থিত
এবং আপনারা দেখছেন অনেক ছোট ফ্রিজে হচ্ছে না তাহলে আপনাদের একটু বড় ফ্রিজ কিনতে
হবে মানে ১১ থেকে ১২ সেফটি হবে। আপনারা যদি ওয়ালটন ব্যান্ডের ১১ সেফটি
ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আপনাদেরকে বাজেট রাখতে হবে ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকা মত।
তাহলে আপনারা সবচাইতে ভালো মানের ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজটি কিনতে পারবেন।
ওয়ালটন ১৮ সেফটি ফ্রিজের দামঃ-
আপনাদের মধ্যে অনেকেই সিদ্ধান্ত নেই ছোট ফ্রিজ নয় একটু বড় ফ্রিজ কিনবে। আপনারা যদি একটু বড় ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আপনারা ওয়ালটন ব্যান্ডের ১৮ সেফটি ফ্রিজটি কিনতে পারেন। এই ফ্রিজটি দেখতে যেমন সুন্দর এবং কাজের দিকেও অনেক কার্যকারী। আপনারা যদি ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজ গুলো কিনেন তাহলে আপনারা ফ্রিজে রাখা জিনিসগুলো অনেক সাশ্রয়ী ভাবে রাখতে পারবেন।
ওয়ালটন ফ্রিজের কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে নিন
- ফ্রিজের দামঃ৪০,০০০ টাকা
- ওজনঃ৭৮ কোজ
- ক্যাপাসিটিঃ৩৫৮ লিটার
- পোস্তঃ৫৬ সেন্টিমিটার
- দৈর্ঘ্যঃ১৮০ সেন্টিমিটার
- এয়ার ফ্রেশ ফিল্টার
- টেম্পার গ্লাস
- লঙ্গার ফ্রেসনেশ
আপনারা যখন শোরুমে ফ্রিজ কিনতে যাবেন। তখন এই ফ্রিজের বৈশিষ্ট্যগুলো দেখে ফ্রিজ কিনবেন। তাহলে আপনারা ফ্রিজ কিনতে ঠকবেন না। আর বেশিরভাগ সময় দেখা যায় ওয়ালটন ব্যান্ডের ফ্রিজ গুলোতে এ ধরনের বৈশিষ্ট্য বেশিরভাগ থাকে আর আমাদের মতে আপনারা যদি ফ্রিজ কিনেন তাহলে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনেই ভালো।
ওয়ালটন ফ্রিজের সুবিধা অসুবিধাঃ-
আমি ইতিমধ্যে ওয়ালটন ফ্রিজের প্রায় সব বিষয় সম্পর্কেই জেনে ফেলেছি। আর এখন
আমরা আলোচনা করব ওয়ালটন ফ্রিজের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে। আপনারা যদি ওয়ালটন
ফ্রিজের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানতেই ইচ্ছুক থাকেন তাহলে পোস্টটি পড়তে
থাকো। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নেয়া যাক ওয়ালটন ফ্রিজের সুবিধা অসুবিধা
গুলো।
ওয়ালটন ফ্রিজের সুবিধাঃ আমাদের দেশের পণ্য ওয়ালটন ব্র্যান্ড। ওয়ালটন কোম্পানি থেকে আমাদের দেশে প্রতিবছর বিভিন্ন ধরনের অফারের মেলা দিয়ে থাকে। আপনারা যদি এই মেলা থেকে ওয়ালটন কোম্পানি থেকে পণ্য কিনে থাকেন তাহলে অনেক স্যার পাবেন। আর বেশিরভাগ সময় দেখা যায় এই মেলায় ফ্রিজে অনেক ছাড় দিয়ে থাকে। আপনারা যদি এই মেলা থেকে ফিরিস কিনে থাকেন তাহলে ১০% ডিসকাউন্টে ফ্রিজ কিনতে পারবেন।
আরও পড়ুণঃরাজশাহী কলেজ ভর্তি
আর এই ওয়ালটন ফ্রিজে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা রয়েছে। ওয়ালটন ফ্রিজে খুব তাড়াতাড়ি বরফ জমাতে সাহায্য করে এতে করে আপনাদের জিনিসপাতি খুব কম নষ্ট হবে। ওয়ালটন ফ্রিজ সকল জিনিস পাতিকে খুব তাড়াতাড়ি বরফ জমিয়ে জিনিসকে সচেতন এবং খুব ভালো লাগে। আবার ওয়ালটন পণ্যের ফ্রিজে বিদ্যুৎ সাশ্রয় কম হয়।
ওয়ালটন ফ্রিজের অসুবিধাঃ ওয়ালটন ফ্রিজের অসুবিধা দিক নাই বললেই
চলে। ওয়ালটন ফ্রিজের খারাপ দু একটি দিক আছে তা হল যখন নতুন ওয়ালটন ফ্রিজ কিনবেন।
যখন নতুন অবস্থায় ওয়ালটন ফ্রিজটি অন্যান্য ফ্রিজে চাইতে একটু বেশিক্ষণ বিদ্যুতের
সাথে লাইন দিয়ে এই ফ্রিজটি হিট করতে হয় আর এই সময়টুকু কোন জিনিসপাতি ফিরিয়ে
রাখতে পারবেন না। যখন বিদ্যুৎ চলে যাবে তখন থেকে বিদ্যুৎ না আসা পর্যন্ত আপনার
ফ্রিজে ডালাটি খুলতে পারবেন না। এতে করে ফ্রিদের সব হাওয়া বেরিয়ে গেলে
জিনিসপাতি সমস্যা হতে পারে।
লাইফ ফ্রিল্যান্সারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url