রিয়েলমি ফোন কোন দেশের কোম্পানি

স্যামসাং S23 আলট্রা প্রাইজ

আমাদের মধ্যে তো অনেকেই রিয়েলমি স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু এর মধ্যে আমরা অনেকেই জানিনা এই ফোন কোন দেশ থেকে আসে এবং এই ফোনটির কোম্পানি কোন দেশে অবস্থিত। আমরা যেমন আনন্দ সরকারের রিয়েলমি ফোনটি ব্যবহার করে থাকি। তেমনি ভাবে আমাদের জানা খুবই প্রয়োজন এই ফোনটির কোন দেশ থেকে আসে এবং এই ফোনটির কোম্পানি কোন দেশে অবস্থিত।

আপনারা যদি রিয়েলমি ফোনটি কোন দেশের কোম্পানি তা জানার জন্য ইচ্ছুক থাকেন তাহলে আজকের এই পুরো পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন এই রিয়েলমি ফোনটির কোম্পানি কোন দেশে অবস্থিত এবং রিয়েলমি ফোনটির ব্যাটারি, ক্যামেরা, প্রসেসর এবং আরও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ রিয়েলমি ফোন কোন দেশের কোম্পানি

• রিয়েলমি কোন দেশের কোম্পানি তা জানুন
• রিয়েলমি ফোনের দাম কত জেনে নিন
• রিয়েলমি মোবাইলের মডেলগুলো দেখুন
• কোন দেশে রিয়েলমি ফোনের চাহিদা বেশি
• রিয়েলমির কোন মডেল বেশি চলে
• শেষ কথা

রিয়েলমি কোন দেশের কোম্পানি তা জানুনঃ-

আমাদের দেশে এখন রিয়েলমির ফোন গুলো জনপ্রিয় স্থান দখল করে নিয়েছে। কম দামে কম বাজেটের মধ্যে এখন খুব ভালো মানের ফোন কিনতে হলে প্রথমে আমাদের রিয়েলমির ফোন গুলোই বেছে নিতে হবে। শুধু বেছে নিতে হবে না এখন যারা নতুন স্মার্টফোন কিনতে যাচ্ছে তারা প্রথমে রিয়েলমিট ফোন গুলোই বেছে নিচ্ছে এবং সেই ফোন গুলোই কেনার চেষ্টা করছে।

আরও পড়ুণঃরাজশাহী শহরের দর্শনীয় স্থান

এই কারণে যারা রিয়েলমি ফোনগুলো কিনছেন তাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে এই রিয়েলমি কোন দেশের কোম্পানি। তাই আপনারা যদি রিয়েলমি কোন দেশের কোম্পানি তা জানতে ইচ্ছুক থাকেন। তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়লে রিয়েলমি কোন দেশের কোম্পানিতে জানতে পারবেন এবং এই ফোনের আরো সকল বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।

সাধারণত রিয়েলমি হল একটি চায়না কোম্পানি।রিয়েলমি চায়না কোম্পানির প্রতি বছর নতুন নতুন স্মার্টফোনের মডেল বের করছে। বের করে বাজারে লঞ্চ করার সাথে সাথে তা অনেক জনপ্রীয় হয়ে উটছে। আর জনপ্রিয় হয়ে ওঠার কারণ হলো রিয়েলমি একটি ভালো কোম্পানি এবং এই কোম্পানির ফোন গুলো অনেক ভালো। তাই আপনারা যদি কোন বাজেটের মধ্যে ফোন কিনতে চান তাহলে রিয়েলমি ফোনগুলো বেছে নিতে পারেন।

রিয়েলমি ফোনের দাম কতো জেনে নিনঃ-

এখন যারা ফোন কিনছেন তারা প্রথমে রিয়েলমির ফোন গুলোই বেছে নিচ্ছে। আর রিয়েলমি ফোনগুলো কেনার কারণ হচ্ছে রিয়েলমি কোম্পানির ফোন গুলো অনেক ভালো এবং অনেক ভালো সার্ভিস দেয়। এর যেমন ব্যাটারি ব্যাকআপ তেমনি ক্যামেরা এবং প্রসেসর সব দিক দিয়েই সেরা এই ফোনটি।

আর আপনারা যদি মার্কেটে রিয়েলমি ফোনগুলো কিনতে যান। তাই আপনাদের প্রথমত রিয়েলমি ফোনগুলোর দাম সম্পর্কে জানতে হবে।রিয়েলমি কোন ফোনের দাম কত তা আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব। আপনারা যদি রিয়েলমি ফোনগুলোর দাম জানতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে পড়তে থাকুন।

ফোনের দাম এবং মডেলঃ-

1. (Realme x2 pro) Ram 6GB, Rom 64GB + 128 GB = এই ফোনটি যদি আপনারা মার্কেটে অফিসিয়াল ভাবে কিনতে চান তাহলে আপনাদের ৩৩ হাজার টাকার মধ্যে খরচ করতে হবে।
2. (Realme x50) Ram 4 GB, Rom 64 GB = এই ফোনটির অফিশিয়াল দাম হল ১৮ হাজার টাকার মত।
3. (Realme 3) Ram 4GB , Rom 32GB + 64GB = এই ফোনটি মার্কেট প্রাইস হল ১৪৫০০ টাকার মতো।

আপনারা যদি এই ফোনগুলো অফিসিয়াল ভাবে কিনতে চান তাহলে আমাদের দেখানো এই রাম রম গুলো দেখে শুনে তারপরে দামাদাম করে কিনবেন। এবং ফোনটি অফিসিয়াল কিনা আনঅফিসিয়াল তা ফনের বক্সটি দেখে ভালোভাবে কিনবেন।

রিয়েলমি মোবাইলের মডেলগুলো দেখুনঃ-

এখন যারা ফোন কিনছে তারা প্রথম এরিয়ার ফোন বলে বেছে নিচ্ছে। তাই আপনারা হুটহাট করে যেকোন ফোন কিনে ঠকবেন না। আপনারা যদি স্মার্টফোন কিনতে চান তাহলে প্রথমত বাড়ি থেকে ফোন দেখবেন মোবাইলে নেটের মাধ্যমে। একটি ফোনের সব কিছু ডিটেলস দেখে শুনে তারপরে ফোন কেনার সিদ্ধান্ত নিবেন।

আরও পড়ুণঃশিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষন ও প্রতিকার

এই কারণে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা নিয়ে চলে আসলাম রিয়েলমি মোবাইলের অনেকগুলো মডেল নিয়ে। আপনারা যদি এই মডেল গুলো দেখার জন্য ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করতে থাকুন। তাহলে চলুন রিয়েলমি ফোনের মডেল গুলো দেখে নেওয়া যাক।

রিয়েলমি  C35 মডেল ও দামঃ- আপনারা যদি রিয়েলমি এই ফোনটি কিনেন তাহলে কম দামে কম বাজেটের মধ্যে একটি দুর্দান্ত এবং ভালো ফোন পাবেন। এই ফোনটিতে অনেক ভাল একটি প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। যা এই মোবাইলে আপনারা গেম খেলে বা নেট চালিয়ে খুব মজা পাবেন। এই ফোনটি মার্কেট প্রাইস হল ১৬,৯৯৯ টাকা। নিচে ফোনটির মডেল দেখুন।

রিয়েমি C55 মডেল ও দামঃ- আপনারা যদি একটু বেশি দাম দিয়ে ফোন কিনতে চান তাহলে এই ফোনটি কিনতে পারেন। এই ফোনটিতেও খুব ভালো মানের প্রসেসর এবং ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফোনটির রেম হল ৪ জিবি এবং রম হলো ৬৪ জিবি প্লাস ১২৮ জিবি। এই ফোনটির মার্কেট প্রাইজ হল ১৯,৯৯৯ টাকা। খুব কম দামের ভেতরে একটি ভালো মনের ফোন। নিচে ফোনটির মডেল দেখুন।

আমাদের ওপরে দেখানো এই ফোন গুলি আপনারা যদি কিনতে চান তাহলে আমাদের দেওয়া এই সকল বিষয় সম্পর্কে জেনে শুনে তারপরে ফোন কেনার চেষ্টা করবেন।

কোন দেশে রিয়েলমি ফোনের চাহিদা বেশিঃ-

রিয়েলমি ফোনের চাহিদা দিন দিন অনেক বেড়েই চলেছে। আপনাদের মধ্যে অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন রিয়েলমি ফোনের চাহিদা কোন দেশে সবচাইতে বেশি। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব রিয়েলমি ফোনের চাহিদা কোন কোন দেশে সবচাইতে বেশি এবং কোন ফোনগুলো চলে বেশি।

চিন, বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়ায় রিয়েলমি ফোনের চাহিদা অনেক বেশি। এই দেশগুলোতে এখন রিয়েলমি ফোনের এত চাহিদা বেড়ে গেছে যে প্রায় সবার হাতে হাতেই রিয়েলমি ফোন দেখা যাচ্ছে। সবাই এই ফোন কেনার কারণ হলো। কম দামে কম বাজেটের মধ্যে খুব ভালো একটি ফোন।রিয়েলমি কোম্পানির ফোন গুলোর মডেল দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি এর প্রসেসর,ক্যামেরা, ডিসপ্লে এবং ব্যাটারি সবকিছুই উন্নত মানের দেওয়া হচ্ছে। তাই দিন দিন এই দেশগুলোতে রিয়েলমি ফোনের চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে।

কম দামে কম বাজেটের মধ্যে মানুষ ফোন কিনলেই এখন রিয়েলমি 10 pro plus এই ফোনটি কেনার চেষ্টা করছে। এই ফোনটির ডিসপ্লে, ব্যাক ক্যামেরা, সেলফি ক্যামেরা এবং প্রসেসর খুব উন্নত মানের ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরেও এই ফোনটির দাম রাখা হয়েছে খুব সীমিত দামের মধ্যেই। যা যে কোন মানুষ ইচ্ছে করলেই কিনে ব্যবহার করতে পারছে। এই ফোনটির মার্কেট প্রাইস হল ৩২ হাজার টাকার মতো।

রিয়েলমি কোন মডেল বেশি চলেঃ-

আপনারা জানতে চেয়েছিলেন এখন রিয়েলমি কোন ফোনটি বেশি চলছে এবং কোন কোন ফোনটি মানুষ বেশি ব্যবহার করছে। তাই আজকে আমরা নিয়ে চলে আসলাম রিয়েলমি কোন ফোনটি ২০২৩ সালে বেশি মার্কেট পেয়েছে। এখন মানুষ তো তার নিজের মত দেখে শুনে যেকোনো মডেলের ফোন কিনছে কিন্তু কম দামে কম বাজেটের মধ্যে ভালো ফোন সবাই পছন্দ করতে পারছে না।

আরও পড়ুণঃইতালি থেকে কোন কোন দেশে জাওয়া যায়

এখন বর্তমানে রিয়েলমি 10 pro plus এই ফোনটি অনেক মার্কেট পেয়েছে। রিয়েলমি ফোন কিনলে সবাই এই ফোনটি বেছে নিচ্ছে। কারণ কম দামে কম বাজেটের মধ্যে একটি ভালো ফোন। এর ক্যামেরা, ফোনের বডি, সেলফি ক্যামেরা, ব্যাক ক্যামেরা এবং প্রসেসর অনেক উন্নতমানের ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এখন রিয়েলমি কোন ফোন কিনলে সবাই আগে এই ফোনটি বেছে নিচ্ছে।

শেষ কথাঃ-

রিয়েলমি কোন দেশের কোম্পানি আশা করি আমাদের এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে বুঝতে পেরেছেন। এবং রিয়েলমি ফোনের মডেল কোন কোন দেশে এই ফোনে চাহিদা বেশি আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে আমরা আলোচনা করেছি তা আমাদের আর্টিকেল থেকে পড়ে জানতে পেরেছেন। যদি আমাদের এই পোস্টটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগে তাহলে বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে দিবেন এবং রিয়েলমি ফোনের আরো আপডেট মডেল সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো রাখবেন।